হ য ব র ল

হ্যালো, হ য ব র ল ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। এই ব্লগের নামকরণ অদ্ভুত রাখার পিছনের কারণ হলো আমার লেখার নির্দিষ্ট কোনো বিষয় নেই। এখানে আপনি আমার লেখালিখির বিভিন্ন রসায়ন খুঁজে পাবেন। মনে করুন, একটা বড় বাটিতে নানা রকম মসলা, সবজি, এবং অন্যান্য উপকরণ মিশে রয়েছে। ঠিক তেমনই এই ব্লগে বিভিন্ন ধরনের লেখা একসঙ্গে মিশে রয়েছে। তবে আমি সাইকোলজি, ধর্ম চর্চা, বই এবং অ্যানিমে রিভিউ নিয়ে জগাখিচুড়ির খোলা ডায়েরি তৈরির চেষ্টা করছি।

টাওয়ার অফ গড

এই কাহিনীটি একটি বিশাল টাওয়ারের রহস্য নিয়ে, যেখানে অসংখ্য মানুষ তাদের নিজ নিজ স্বপ্ন পূরণের জন্য অংশগ্রহণ করে। সকলের একটাই লক্ষ্য রহস্যময় টাওয়ারের ঈশ্বর হওয়া। টাওয়ারের শীর্ষে পৌঁছানোর জন্য তাদের অসংখ্য চ্যালেঞ্জ এবং বিপদকে অতিক্রম করতে হয়। এই কাহিনীর কেন্দ্রীয় চরিত্র হলো টোয়েন্টি ফিফথ বাম, তার জন্মস্থান এক অন্ধকার গুহাতে। জনপ্রিয় ম্যানহওয়া টাওয়ার অফ গড এর প্রধান চরিত্র টোয়েন্টি ফিফথ বাম রেচেল নামের একজন নারীকে ভীষণ ভালোবাসতো। তারাখচিত রাতে টাওয়ারের উপর থেকে আকাশের সৌন্দর্য দেখার স্বপ্ন দেখতো টোয়েন্টি ফিফথ বামের ভালোবাসার নারী রেচেল। ...

নভেম্বর 23, 2024 · iniridwanul

হিন্দু দেবতার গরু ভক্ষণ

স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন একজন বিখ্যাত হিন্দু সন্ন্যাসী, দার্শনিক এবং ভারতীয় সংস্কৃতির একজন শক্তিশালী প্রচারক। তিনি ১৯ শতকের শেষ ভাগে এবং ২০ শতকের শুরুতে ভারতীয় ধর্ম ও সংস্কৃতিকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। আমরা যদি কমপ্লিট ওয়ার্কস অফ স্বামী বিবেকানন্দের ভলিউম নম্বর নাইনের নিউজ রিপোর্টস হইতে ইন্ডিয়ান নিউজ রিপোর্ট পার্টের মাদুরা মেইল, ২৮ জানুয়ারি, ১৮৯৩ অনুসরণ করি দেখা যাবে বৈদিক ধর্মে লেখা আছে যে, ব্রাহ্মণরা এক সময় গরুর মাংস খেতো এবং শূদ্রদের বিয়ে করতো। অতিথিদেরকে খুশি করার জন্য গরুর বাছুর হত্যা করা হতো। শূদ্ররা ব্রাহ্মণদের জন্য গরুর মাংস রান্না করতো। সেই সাথে পরিষ্কার ভাবে লেখা আছে কমপ্লিট ওয়ার্কস অফ স্বামী বিবেকানন্দে যে, হিন্দু ধর্মের প্রাচীন ঋষিরা খাদ্যের ব্যাপারে কোনো পার্থক্য বা বিধিনিষেধ পালন করতো না। ...

নভেম্বর 16, 2024 · iniridwanul

অপেক্ষা

সময় মাঝেমধ্যেই আমার ভীষণ আপন হয়ে ওঠে। আর আমি এই সুযোগে যতোটা সম্ভব বইয়ের ঘ্রাণ অনুভব করি। কবিতা, সাইকোলজি, বিজ্ঞান, সেলফ মোটিভেশন বিষয়ক বই পড়তেই বেশী পছন্দ করতাম। বইপোকারা আমার কাছে উপন্যাসের মুগ্ধতা নিয়ে আসতো। কতোশত মিথ্যা, কাল্পনিক গল্প পড়ে সময় নষ্ট করার পক্ষে আমি ছিলাম না। তবে সেই আমিই এখন উপন্যাসের প্রেমিক। চলুন অপেক্ষা বই রিভিউয়ের সাথে সাথে আমার উপন্যাসের প্রতি মুগ্ধতা কিভাবে আসলো তা ভাগাভাগি করা যাক। বই অপেক্ষা লেখক হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশকাল ১৯৯৭ পৃষ্ঠা সংখ্যা ২২০ আমার উপন্যাস যাত্রা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমি ব্যবহার করি না, তবে কোনো একসময় করতাম। তখন তীব্র শীতের নির্ঘুম রাত, অবিশ্রান্ত ভাবে তাকিয়ে ছিলাম ল্যাপটপ স্ক্রিনে। হঠাৎ ফেসবুকে এক সাইকোলজি গ্রুপের কমেন্টে অপেক্ষা বইয়ের কভার দেখতে পেলাম। ...

সেপ্টেম্বর 19, 2024 · iniridwanul